হাজির নতুন একটি ট্রিক নিয়ে।
💥💥💥💥💥💥
তাহলে চলুন শুরু করা যাক। – নতুন মোবাইল কেনার পর এ কাজগুলো অবশ্যই করবেন।তাহলে আপনার ফোন সুরক্ষিত থাকবে।আর আমার ফোনের সকল তথ্য হ্যাকারের কাছে যাবে না।
১. নতুন মোবাইল কিনার সাথে সাথে মোবাইলের পিছনে যে IMEI নাম্বার দেয়া আছে সেটা সেভ করে নিবেন।কোথাও লিখে রাখবেন।আর যদি মোবাইলের পিছনে না দেয়া থাকে তাহলে মোবাইলের ডায়াল অপশনে গিয়ে *#06# এই নাম্বারে ডায়াল করলেই IMEI নাম্বার চলে আসবে।আপনার ফোনে যদি ২ টি সিম থাকে তাহলে ২ টি IMEI নাম্বার আসবে।আর IMEI নাম্বার আপনার কাছে থাকলে যদি আপনার ফোন হারিয়ে যায় তাহলে আপনি মামলা করতে পারবেন।আর আপনার ফোনও খুজে পেতে পারবেন। আর যদি IMEI নাম্বার না থাকে তাহলে আপনার ফোন সারাজীবনের মত হারিয়ে ফেলবেন।তাই IMEI নাম্বার ফোন কিনার সাথে সাথে কোথাও লিখে রাখুন।
২.মোবাইল অন করার পর যদি কোনো রকম আপডেট অপশন আসে তাহলে সাথে সাথে ফোন আপডেট করে নিন।বিশেষ করে সিকিউরিটি প্যাচ আপডেট।
৩.ফোন অন করার পর যত রকমের লক সিস্টেম আছে প্যাটার্ন,পিন,ফেসলক,ফিঙ্গারপ্রিন্ট আনলক সবকিছু দিয়ে রাখুন।এবং চেক করুন যে আপনার ফোনের এ সকল সিস্টেম কাজ করছে কি না।আর কেমন কাজ করছে
৫.নতুন মোবাইল কিনার পর মোবাইলের যত এপ আগে থেকে ইন্সটল দেয়া থাকবে সে সবগুলো ডিলিট করে দিন।দরকার হলে আপনি আবার সেগুলো ইন্সটল করবেন।কিন্তু তখন ডিলিট করে দিবেন।এতে সেই এপ এ যদি কোনো ভাইরাস থাকে তাহলে সেটা আপনার ফোনকে নষ্ট করতে পারবে না।আপনার ফোনের স্পিড কমাতে পারবে না।
৬.নতুন ফোন কেনার পর ২/৩ দিন শুধু ফোন ইউজ করুন।সারাক্ষণ ফোন নিয়ে পড়ে থাকুন।বিভিন্ন এপ্লিকেশন ডাউনলোড করুন।এতে আপনার মোবাইলের স্পিড বোঝা যাবে।
৭.নতুন ফোন কেনার পর ২ দিন শুধু মোবাইলের সকল কিছু খুতিয়ে দেখুন কোথাও কোনো সমস্যা আছে কি না।ছবি তুলুন,ভিডিও করুন,এপ ডাউনলোড করুন,ভিডিও কলে কথা বলুন।এতে আপনার ফোনের পারফর্মেন্স বুঝে যাবেন।আর কোনো সমস্যা থাকতে তাড়াতাড়ি দোকানে গিয়ে ফোন বদলিয়ে আনতে পারবেন।
৮.আর নতুন মোবাইল কিনার পর মোবাইলের একটি ব্যাককভার ব্যবহার করুন।এতে মোবাইল হাত থেকে পড়ে গেলেও কোনো ক্ষতি হবে না।আর খেয়াল রাখবেন ব্যাককাভার যেনো বেশি ভারি না হয় এতে ফোন তাড়াতাড়ি গরম হয়ে যাবে।নরম ও কম্ফোর্টটেবল কভার ইউজ করুন।
আশা করি উপকৃত হবেন